পবিএ শবে বরাতের বিপরীত বক্তব্য পেশ করা কুফরী আর কোন মুসলমান কুফরী করলে সে ইসলাম থেকে খারিজ

হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, স্থিরকৃতযাতীয় বিষয়গুলো যথাসময়ে নির্ধারণ ও ফায়ছালা করা হয়ে থাকে মধ্যে শা’বানের রাতে তথা শবে বরাতে।এই রাতে তালিকা প্রস্তুত করা হয় মৃত্যু ও জীবিতদের। এই তালিকা থেকে কোন বৃদ্ধিও করা হয় না।বরং তা সুদূরভাবে সম্পন্ন করা হয়।
(তাফসীরে মাযহারী এর ১০ম খন্ড)

হযরত আলী রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু উনার থেকে বর্ণিত।তিনি বলেন,
হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন,
যখন শা’বানের ১৫ তারিখ রাএি উপস্থিত হবে তখন তোমরা উক্ত রাএিতে নামায আদায় করবে এবং দিনে রোযা রাখবে। কেননা নিশ্চয়ই আল্লাহপাক উক্ত রাএিতে সূর্যাস্তের সময় পৃথিবীর আকাশে আসেন অর্থ্যাৎ রহমতে খাস নাযিল করেন।

অতঃপর ঘ্ষেনা করেন,“ কোন ক্ষমা প্রার্থনাকারী আছো কি? আমি তাকে ক্ষমা করে দিব” কোন রিযিক প্রার্থনাকারী আছো কি? আমি তাকে রিযিক দান করবো” “কোন মুছিবতগ্রস্থ আছো কি? আমি তার মুছিবত দূর করে দিব”।এভাবে ফজর পর্যন্ত ঘোষনা করতে থাকেন”।

(ইবনে মাজাহ, মিশকাত শরীফ)
(সুবহানআল্লাহ্)
সুতরাং পবিএ শবে বরাতের বিপরীত বক্তব্য পেশ করা সর্ম্পূনরুপে কুফরীর অন্তভর্ক্ত। কোন মুসলমান কুফরী করলে সে ইসলাম ও মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে প্রকাশ্য মুরতাদ ও কাফিরে পরিনত হয়ে যাবে।