সূরা বনি ইস্রাইলের ৭১ নং আয়াতে ১৭:৭১ “স্মরণ কর, যেদিন আমি প্রত্যেককে তার ইমামসহ আহবান করব, অতঃপর যাদেরকে তাদের ডান হাতে আমলনামা দেয়া হবে, তারা নিজেদের আমলনামা পাঠ করবে এবং তাদের প্রতি সামান্য পরিমাণও জুলুম হবে না।”
“হযরত আনাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাছে এসে জিজ্ঞাসা করলেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! কিয়ামত কখন হবে? নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম নামাযে দাঁড়িয়ে গেলেন। নামায শেষে তিনি জিজ্ঞাসা করেন, কিয়ামত সংঘঠিত হওয়ার ব্যাপারে প্রশ্নকারী লোকটি কোথায়? উক্ত ব্যক্তি বললেন, ইয়া রসুলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! এই যে, আমি। নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিজ্ঞাসা করলেন, আপনি কিয়ামতের জন্য কি প্রস্তুতি নিয়েছেন ? তিনি বললেন, ইয়া রসুলুল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম! আমি অবশ্য তেমন লম্বা নামাযও পড়িনি, রোযাও রাখিনি, তবে আমি নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক ও উনার হাবীব হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মুহব্বত করি। নুরে মুজাসসাম হাবিবুল্লাহ হুযুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, যে ব্যক্তি যাকে ভালোবাসে, সে রোজ কিয়ামতে তার সাথেই থাকবে। আর আপনিও যাকে ভালোবাসন তার সাথেই থাকবেন”। তিরমিজী-২৩২৭
‘আবূ দাউদ শরীফ’ কিতাব উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “যে ব্যক্তি যে সম্প্রদায়ের (কাফির-মুশরিকদের) সাথে মিল বা সাদৃশ্য রাখবে সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত হবে।”
যারাই পহেলা বৈশাখ পালন করেছে তারা যদি ৩ দিনের মধ্যে তওবা না করে তাহলে হিন্দুই হবে তাদের ইমাম ।