১৯৮৮ সালে হাইকোর্টে রিটকৃত বিষয়টি পূনরায় শুনানি আগামী ২৭ তারিখ। এ শুনানীতে যদি রাষ্ট্রধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে রাষ্ট্র ধর্ম হিসাবে যদি আর রাখা না হয়, তাহলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলো যেকোনো মুহুর্তে হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
** যে কোন মুহুর্তে মসজিদ উনাতে পবিত্র আযান বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
** মসজিদ ভেঙ্গে দিতে পারে।
** পর্দা করা রাষ্ট্রীয়ভাবে বন্ধ করা হতে পারে।
** মুসলমানদের সুন্নতী পোশাক পরা বন্ধ করে দিতে
পারে।
** মুসলমানদের দাঁড়ি রাখা রাষ্ট্রীয়ভাবে বন্ধ করে দিতে পারে।
** গরু কুরবানী করা বন্ধ করে দিতে পারে।
** মুসলমানদের বিভিন্ন দিবস পালন বন্ধ করে কাফিরদের বিভিন্ন দিবস পালন আবশ্যক করে দিতে পারে।
** বিভিন্ন ইসলামী সংগঠন এর কার্যক্রম বন্ধ করে দিতে পারে।
** নছীহতমূলক বিভিন্ন ওয়াজ শরীফ উনার মাহফিল বন্ধ করে দিতে পারে।
** মুসলমানদের বিভিন্ন দিবস উপলক্ষে ছুটি ও বোনাস ভাতা বন্ধ
করে দিতে পারে।
** মুসলমানদের উপর নেমে আসতে পারে নির্মম জুলুম, অত্যাচার, দুঃখ, কষ্ট ইত্যাদি মাখা জীবন। নাউযুবিল্লাহ!
তাই ৯৮% মুসলমানদের উচিত হবে এ বিষয়ে এখনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা। ঐ হারাম রিটের বিরুদ্ধে রিট করে বিধর্মীদের সর্বপ্রকার ষড়যন্ত্র ও চক্রান্ত বন্ধ করে দেয়া। তা না হলে পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনাকে নিয়ে যিনি দুনিয়াতে তাশরীফ মুবারক নিয়েছেন, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি এবং খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মালিক উনারা যদি ক্বিয়ামতের মাঠে এ বিষয়ে প্রশ্ন করেন তখন আর কিছু বলার থাকবে না।
Home
রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম
রাষ্ট্রধর্ম “পবিত্র ইসলাম” উনার বিরুদ্ধে রিট করেছে কাফির বিধর্মীরা। এ রিটের ফায়সালা অনুযায়ী যদি সংবিধান থেকে রাষ্ট্র ধর্ম “পবিত্র ইসলাম” উঠিয়ে দেয়া হয় তাহলে নিম্নে বর্ণিত বিষয়গুলি প্রকাশিত হবে, যা কোন মুসলমান বরদাশতকরতে পারবে না