২. শাবান মাসের ১৫ তারিখের রাতে তথা শবে বরাতে কুরআন শরীফ এক সঙ্গে ১ম আসমানে নাযিল করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়। আর রমাদ্বান মাসের শেষ দশকের বেজোড় রাতের শবে ক্বদরে কুরআন শরীফ প্রথম আসমানে বাইতুল ইজ্জতে এক সাথে নাযিল করা হয়।
৩. মানুষ ও জিনের আগামী এক বছরের তাক্বদীর, ভাগ্য, রিযিক, সন্তান ইত্যাদি সবকিছু শবে বরাতে ফয়সালা করা হয়। এ জন্য এ রাতকে বলা হয় লাইলাতুল ফায়সালা বা লাইলাতুত তাজবীয। আর শবে ক্বদরে এ বিষয়গুলো জারি করা হয়। এজন্য এ রাতকে লাইলাতুল জারী বা লাইলাতুত তানফীয বলা হয়।
৪. শবে বরাত শাবান মাসের ১৫ তারিখে। আর শবে ক্বদর রমাদ্বান মাসের শেষ দশকের বেজোড় রাতের যে কোন এক রাতে।