মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন, হা-মীম। স্পষ্ট (কুরআন শরীফ)-এর শপথ। নিশ্চয়ই আমি উহা (কুরআন শরীফ) লাইলাতিম মুবারকাহ বা বরাতের রাতে (প্রথম আসমানে) নাযিল করেছি। নিশ্চয়ই আমিই সতর্ককারী। সেই রাতে প্রত্যেক প্রজ্ঞাপূর্ণ বিষয়ের ফায়সালা করা হয়। (সূরা দুখান: আয়াত শরীফ/১-৪)
অত্র আয়াত শরীফ-এ বর্ণিত লাইলাতিম মুবারাকা বরকতপূর্ণ রাতটিই হচ্ছে লাইলাতুল বারাত বা শবে বরাত। এ ব্যাপারে বিশ্বের সকল মুফাসসিরীনে কিরাম ও হযরত ইমাম-মুজতাহিদ রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনারা একমত।
অতএব, দেশে-বিদেশে বাহাত্তর বাতিল ফিরক্বার অনুসারী হয়ে যারা বলছে যে, শবে বরাত কুরআন শরীফ, হাদীছ শরীফ-এ নেই তাদের সে কথা মিথ্যা, অজ্ঞতাপূর্ণ ও কুফরীমূলক। লাইলাতুম মুবারাকাহ দ্বারা যে শবে বরাত উদ্দেশ্য এবং শবে বরাত পালন করার জন্য যে, কুরআন শরীফ ও সুন্নাহ শরীফ-এ তাকিদ রয়েছে কথাটি সত্য ও দলীলসম্মত।
পবিত্র শবে বরাত প্রসঙ্গে উলামায়ে ছূদের আপত্তির জবাব, পর্ব-১
উলামায়ে ‘ছূ’রা ‘শবে বরাত’ সম্পর্কে সমাজে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। উলামায়ে ‘ছূ’ বা ধর্মব্যবসায়ীরা বলে ও
পবিত্র ‘লাইলাতুল বরাত শরীফ’ উনার ফযীলতপূর্ণ রাতটি অস্বীকার করার অর্থ হলো- পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র হাদীছ শরীফ উনাদেরকেই অস্বীকার করাপবিত্র ১৪ই শা’বান শরীফ দিবাগত রাতটি হচ্ছে পবিত্র লাইলাতুল বরাত বা পবিত্র বরাত শরীফ উনার রাত। এ সম্প
কেবল কমবখত, বদবখত, অশিক্ষিত, মূর্খ লোকেরাই বলে থাকে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ শবে বরাতের কোন দলীল নেই। নাঊযুবিল্লাহ
আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর যেরূপ জানে না, ব্যাঙ যেরূপ কূপের মধ্যে থেকেই মনে করে এটাই সাগর। ঠিক বর্ত
অর্ধ শাবানের রাতটি লাইলাতুল ক্বিসমাতি বা ভাগ্য রজনীর রাত, এ রাতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো ফায়সালা করা হয়
মহান আল্লাহ পাক তিনি সূরা দুখান-এর ৪ নম্বর আয়াত শরীফ-এ ইরশাদ করেন, এটি এমন রাত যে রাতে সমস্ত প্রজ্
‘পবিত্র শবে বরাত শরীফ’ এর অন্যান্য নাম মুবারকসমূহ
পবিত্র কুরআন শরীফ, পবিত্র হাদীছ শরীফ, তাফসীর শরীফ ও ফিক্বহর কিতাবে বর্ণিত ‘পবিত্র শবে বরাত শরীফ’
মুফাসসিরীনে কিরাম উনারা একমত যে, পবিএ সূরা দোখানের ৩-৪ নম্বর আয়াত শরীফে ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ দ্বারা শবে বরাতকে-ই বুঝানো হয়েছেঅনেক ধর্ম ব্যবসায়ীরা সাধারণ মানুষকে এই বলে বিভ্রান্ত করে যে, পবিএ সূরা দোখানের ৩-৪ নম্বর আয়াত