ওই ভাগ্য রজনী গুজরানো কেমন শুনো হে মুসলমান,
বরাতের রাত বড় বারাকাত রহিয়ো না গাফিলান।
তুমি মুসলিম, লও হে তালীম সুন্নতী তরীক্বায়,
আল্লাহ এবং রসূলী রেজায় রহ রহ হাসানায়।
বেহিসাবে তুমি রবে কামিয়াব বরাতের রজনীতে,
তুমি মুসলিম রহিবে কায়িম সত্যের শরাফতে।
শবে বরাতের কিমত বুঝিতে জেগে উঠো মুসলিম,
স্রষ্টার শান ইহসানময় হামেশাই তাকরীম।
তাই হাক্বীক্বত অবগত হতে করছিই আহবান,
মনোযোগ দিয়ে ভাল করে শুনো ওরে ও মুসলমান।
ওই মুজাদ্দিদ আযম পাক ইমামের তাজদীদী তরীক্বা,
শবে বরাতের বরকত নিতে জুঝিছেন মওক্বা।
রাত্র শুরুতে ওযূ গোসল ভাল করে সেরে নিয়ে,
পাক পোশাকে সজ্জিত হও আতর সুরমা দিয়ে।
ইশার নামায জামায়াতে পড়িয়া করহে তাসবীহ পাঠ,
দুরূদ শরীফ ও সবক সারিও মধ্য রজনী ঘাট।
কুরআন পাঠ, মীলাদ শরীফ, কবর জিয়ারত সেরে,
সাধ্য মতই দান খয়রাত, খাওয়াও আদর করে।
পাড়া-পড়শি ও আত্মীয়সহ সকলেই মিলে মিশে,
আদব ও লিহাজ তরতীবে রেখে অনুগত অনায়াসে।
সুন্নাহ ইবাদত ছুবহে ছাদিক্ব তক,
করো মুনাজাত প্রাণ খুলে আজ ইশকেই বেধরক।
শবে বরাতে হালুয়া রুটি অথবা অন্য কোনো বিশেষ খাবার তৈরি করা ও মানুষকে খাওয়ানো সুন্নতমহান আল্লাহ পাক রব্বুল আলামীন তিনি ইরশাদ করেন, “তারা বলেন কেবল আল্লাহ পাক উনার সন্তুষ্টির জন্যেই আম
মুফাসসিরীনে কিরাম উনারা একমত যে, পবিএ সূরা দোখানের ৩-৪ নম্বর আয়াত শরীফে ‘লাইলাতুম মুবারকাহ’ দ্বারা শবে বরাতকে-ই বুঝানো হয়েছেঅনেক ধর্ম ব্যবসায়ীরা সাধারণ মানুষকে এই বলে বিভ্রান্ত করে যে, পবিএ সূরা দোখানের ৩-৪ নম্বর আয়াত
পবিত্র শা’বান শরীফ মাস উনার মধ্য তারিখের রাতটি ‘লাইলাতুল ক্বিসমাহ’ বা ভাগ্য রজনীর রাত ॥ এ রাতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো ফায়ছালা করা হয়মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র “সূরা দু’খান শরীফ” উনার ৪ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ করেন,
পবিএ শবে বরাতের বিপরীত বক্তব্য পেশ করা কুফরী আর কোন মুসলমান কুফরী করলে সে ইসলাম থেকে খারিজ
হযরত ইকরামা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু তিনি বলেন, স্থিরকৃতযাতীয় বিষয়গুলো যথাসময়ে নির্ধারণ ও ফায়ছালা
কেবল কমবখত, বদবখত, অশিক্ষিত, মূর্খ লোকেরাই বলে থাকে কুরআন শরীফ ও হাদীছ শরীফ-এ শবে বরাতের কোন দলীল নেই। নাঊযুবিল্লাহ
আদার ব্যাপারী জাহাজের খবর যেরূপ জানে না, ব্যাঙ যেরূপ কূপের মধ্যে থেকেই মনে করে এটাই সাগর। ঠিক বর্ত
পবিএ শবে বরাত উনার ফজীলত
নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযুর পাক সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন,যে ব্যক্তি শা’ব