Loading...

আসুন! যামানার মহান মুজাদ্দিদ, মুজাদ্দিদে আ’যম উনার সাথে পবিত্র শবে বরাত-এর রজনীটুকু ইবাদত-বন্দেগীতে কাটাই

হাদীছ শরীফ-এ ইরশাদ হয়েছে, “উম্মত মাঝে নবী যেমন মুরীদ মাঝে শায়েখ তেমন।”

মুজাদ্দিদে আ’যম মুস্তাজাবুদ দাওয়াত মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম তিনি এই হাদীছ শরীফ-এর পরিপূর্ণ মিছদাক্ব। তিনি হচ্ছেন বর্তমান যামানার মুজাদ্দিদ তথা মুজাদ্দিদে আ’যম। তিনি হচ্ছেন আখিরী নবী, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পরিপূর্ণ ক্বায়িম-মাক্বাম বা নায়িব।

উনি ইলম, আমল, সীরত-ছূরত মুবারকে প্রতিটি ক্ষেত্রে নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার হুবহু নকশা। তাই কেউ যদি বর্তমান যামানায় আখিরী নবী, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সাথে শবে বরাত-এর রজনীটুকু ইবাদত-বন্দেগীতে কাটাতে চায়, তাহলে সে যেন মুজাদ্দিদে আ’যম, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, সর্বকালের সর্বযুগের সর্বশ্রেষ্ঠ মুজাদ্দিদ মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার সাথে শবে বরাত-এর রজনীটুকু ইবাদত-বন্দেগীতে কাটায়। কেননা তিনি হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খাছ নায়িব বা স্থলাভিষিক্ত। তাই তো নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেছেন, “যে ব্যক্তি একজন হক্কানী-রব্বানী আলিম বা ওলী আল্লাহ উনার যিয়ারত করল; সে মূলত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারই যিয়ারত করল। আর যে ব্যক্তি উনার যিয়ারত করল আল্লাহ পাক তিনি তার সমস্ত গুনাহখাতা ক্ষমা করে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ!

তাই চলুন, আমরা প্রত্যেকে মুজাদ্দিদে আ’যম, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা আলাইহিস সালাম উনার সাথে পবিত্র শবে বরাত-এর রজনীটুকু ইবাদত-বন্দেগীতে কাটিয়ে দিয়ে হাক্বীক্বী কামিয়াবী হাছিল করি। মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সকলকে তাওফিক এনায়েত করুন। আমীন!