শবে বরাত পালন করতে একটি হাদীসই যথেষ্ঠ। মুমিনের জন্য একটি দলিলই যথেষ্ঠ আর শয়তানের জন্য হাজার হাজার দলিল প্রয়োজন। তারপরেও শয়তানের দল মানবে কি না সন্দেহ আছে?
পবিত্র পবিত্র হাদীছ শরীফে ইরশাদ মোবারক হয়েছে-
عن حضرت على رضى الله تعالى عنه قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم اذا كانت ليلة النصف من شعبان فقوموا ليلها وصوموا يومها فان الله تعالى ينزل فيها لغروب الشمس الى السماء الدنيا فيقول الا من مستغفر فاغفرله الا من مسترزق فارزقه الا مبتلى فاعافيه الا كذا الا كذا حتى يطلع الفجر. رواه ابن ماجه.
অর্থ: “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু রদিয়াল্লাহু আনহু তিঁনি বলেন, রসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিঁনি ইরশাদ মোবারক করেন, যখন অর্ধ শা’বান তথা শবে বরাতের আগমন ঘটে তখন ওই রাতে তোমরা ইবাদত-বন্দেগী করে জাগ্রত থাকবে এবং দিবাভাগে রোযা রাখবে । কেননা, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ্ পাক তিঁনি ওই পবিত্র শবে বরাতে সূর্যাস্তের সাথে সাথেই নিকটবর্তী আসমানে নাযিল হন এবং বলতে থাকেন, কোন ক্ষমাপ্রার্থনাকারী আছ কি? যাকে আমি ক্ষমা করে দিব । কোন রিযিক প্রার্থনাকারী আছ কি? যাকে আমি অপরিমিত রিযিক দিয়ে দিব এবং কোন বিপদে বিপন্ন ব্যক্তি আছ কি? যাকে আমি বিপদ থেকে মুক্ত করে দিব । সাবধান! সাবধান! এভাবেই মহান আল্লাহ্ পাক ফজর পর্যন্ত ডাকতে থাকেন ।”
অর্থ: “হযরত আলী কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহু রদিয়াল্লাহু আনহু তিঁনি বলেন, রসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিঁনি ইরশাদ মোবারক করেন, যখন অর্ধ শা’বান তথা শবে বরাতের আগমন ঘটে তখন ওই রাতে তোমরা ইবাদত-বন্দেগী করে জাগ্রত থাকবে এবং দিবাভাগে রোযা রাখবে । কেননা, নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ্ পাক তিঁনি ওই পবিত্র শবে বরাতে সূর্যাস্তের সাথে সাথেই নিকটবর্তী আসমানে নাযিল হন এবং বলতে থাকেন, কোন ক্ষমাপ্রার্থনাকারী আছ কি? যাকে আমি ক্ষমা করে দিব । কোন রিযিক প্রার্থনাকারী আছ কি? যাকে আমি অপরিমিত রিযিক দিয়ে দিব এবং কোন বিপদে বিপন্ন ব্যক্তি আছ কি? যাকে আমি বিপদ থেকে মুক্ত করে দিব । সাবধান! সাবধান! এভাবেই মহান আল্লাহ্ পাক ফজর পর্যন্ত ডাকতে থাকেন ।”
√ ইবনে মাজাহ শরীফ, মিরকাত শরিফ ৩য় খণ্ড ১৯৫-১৯৬।
√ মিরয়াতুল মানাজিহ শরিফ ৩য় খণ্ড ২৯৩-২৯৫।
√ লুময়াত শরিফ, আশয়াতুল লুময়াত শরিফ।
√ মিরয়াতুল মানাজিহ শরিফ ৩য় খণ্ড ২৯৩-২৯৫।
√ লুময়াত শরিফ, আশয়াতুল লুময়াত শরিফ।