ধরুন একটু পরেই সূর্য অস্ত যাবে। এখনো আপনি আসরের নামাজ পড়েননি । ঠিক সেই সময়ে আপনার ঘরে একদল ডাকাত ঢুকল। তারা আপনার মূল্যবান সম্পদ লুন্ঠন করতে শুরু করলো। এমনকি আপনার অতি আদরের অষ্টাদশী সুন্দরী বোনকে ধর্ষন করতে উদ্যত হলো। ঠিক সেই মূহুর্তে আপনি কোন কাজটি আগে করবো?? আসরের নামায পড়বেন, নাকি আপনার ছোটবোনকে ওদের হাত থেকে রক্ষা করবেন?? আপনি ভাবলেন নামাযটা আগে পড়েনি। কারন পবিত্র ক্বুরআন শরীফে ৮২বার আল্লাহপাক নামাযের কথা বলেছেন। কিন্তু বোনের ইজ্জত রক্ষা করার কথা কয় জায়গায় বলেছেন??
বন্ধুরা বুঝতে পারছেন?? আমি কি বলতে চাচ্ছি?? তাবলীগ জামাত এবং ঈমাম সহেবরা যারা নামাযের কথা বলে আমাদের কোন ইসলামের দিকে নিয়ে যাচ্ছে?? যারা মুসলমানদের সংকটময় মূহুর্তেও নিরব থাকে?? অমি বলছিনা প্রতিবাদের নামে জানমালের ক্ষতি করতে, সরকারকে গালাগাল দিতে । অমি এখানে বলতে চাচ্ছি, সাধারন মানুষকে বিষয়টি জানাতে যেন সকলে তাদের গনতান্ত্রিক অধিকারটা বিভিন্ন ভাবে স্পষ্ট করে ।
মনে রাখতে হবে, যখন আপনার ধর্মের প্রভাব কমে যাবে তখন আপনার কোন অধিকারই নিরাপদ থাকবে না। এমনকি আপনার ছোট বোনটিও নয়। বিশ্বাস হয়না?? তাহলে পড়ে দেখুন কাশ্মিরের ইতিহাস!!! তুরষ্কের ইতিহাস!!! স্পেনের ইতিহাস!!! পিলিস্তিনের ইতিহাস!!!
