সালাফীদের মূল গুরু ইবনে তাইমিয়াও শবে বরাতের ফযীলত ও রাতের আমল স্বীকার করেছে। অথচ উত্তসূরি বর্তমান সালাফীরা শবে বরাতের বিরোধীতায় দিনরাত মশগুল।
আসুন দেখা যাক ইবনে তাইমিয়া তার ‘মাজমুয়ায়ে ফতোয়া’ কিতাবে শবে বরাত বিষয়ে কি বলেছে,
وَأَمَّا لَيْلَةُ النِّصْفِ فَقَدْ رُوِيَ فِي فَضْلِهَا أَحَادِيثُ وَآثَارٌ وَنُقِلَ عَنْ طَائِفَةٍ مِنْ السَّلَفِ أَنَّهُمْ كَانُوا يُصَلُّونَ فِيهَا
অর্থ: মূলকথা শবে বরাতের মর্যাদা হাদীস শরীফ দ্বারা সাব্যস্ত আছে। এ রাতের নামাজের ব্যাপারে অনেক ফযীলত বর্ণিত আছে। সলফে সালেহীনগন এ রাতে নামায আদায় করতেন।”
(দলীল: মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২৩ তম খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা)
وَأَمَّا لَيْلَةُ النِّصْفِ فَقَدْ رُوِيَ فِي فَضْلِهَا أَحَادِيثُ وَآثَارٌ وَنُقِلَ عَنْ طَائِفَةٍ مِنْ السَّلَفِ أَنَّهُمْ كَانُوا يُصَلُّونَ فِيهَا
অর্থ: মূলকথা শবে বরাতের মর্যাদা হাদীস শরীফ দ্বারা সাব্যস্ত আছে। এ রাতের নামাজের ব্যাপারে অনেক ফযীলত বর্ণিত আছে। সলফে সালেহীনগন এ রাতে নামায আদায় করতেন।”
(দলীল: মজমুয়ায়ে ফতোয়া ২৩ তম খন্ড ১৩২ পৃষ্ঠা)
ইবনে তাইমিয়ার কিতাব থেকে যা বোঝা গেলো,
১) শবে বরাতের অস্তিত্ব আছে।
২) শবে বরাত হাদীস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
৩) এ রাত জেগে নামাজ বা ইবাদত করার অনেক ফযিলত রয়েছে।
৪) সলফে সালেহীনগন এ রাতে ইবাদত বন্দেগী করতেন।
১) শবে বরাতের অস্তিত্ব আছে।
২) শবে বরাত হাদীস শরীফ দ্বারা প্রমাণিত।
৩) এ রাত জেগে নামাজ বা ইবাদত করার অনেক ফযিলত রয়েছে।
৪) সলফে সালেহীনগন এ রাতে ইবাদত বন্দেগী করতেন।
সূতরাং যারা শবে বরাত অস্বীকার কারী তারা মূলত সলফে সালেফীনদের পথতো বটেই নিজেদের গুরু ইবনে তাইমিয়ার পথ থেকেও খারীজ।
আরও কিছু পোষ্টঃ
পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের আলোকে পবিত্র লাইলাতুল বরাত
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই আমি বরকতময় রজনীতে তথা লাইলাতুল বরাতে পবিত্র কুরআন- পবিত্র শবে বরাত উনার কথা পবিত্র কুরআন শরীফ,ও পবিত্র হাদীস শরীফ উনাদের মধ্যে রয়েছে
মহান আল্লাহপাক তিনি ইরশাদ মুবারক হয়েছে-إِنَّا أَنزَلْنَاهُ فِي لَيْلَةٍ مُّبَارَكَةٍ ۚ إِنَّا كُن
- কিছু সময় গাশ্তে বের হওয়া শবে বরাত ও শবে ক্বদরের রাত্রে হাজরে আসওয়াদকে সামনে নিয়ে দাড়িয়ে থাকার চেয়েও বেশী?ফযীলত।”???প্রচলিত তাবলীগ জামায়াতের লোকেরা তাদের প্রবর্তিত গাশ্তের ফযীলত বর্ণনা করতে গিয়ে বলে থাকে যে, “কিছু স
- পবিত্র লাইলাতুল বরাত শরীফ তথা পবিত্র শবে বরাত সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়ানো উলামায়ে ‘সূ’দের একটি বৈশিষ্ট্যবরকতময় ভাগ্য রজনী বা পবিত্র লাইলাতুল বরাত সমাগত। পবিত্র রমাদ্বান শরীফ উনার প্রস্তুতির মাস, লাইলাতুল
- মুসলমানদের জন্য কাফির-মুশরিক, বিধর্মী-বিজাতীয়দের প্রবর্তিত দিবসসমূহ পালন করা হারাম। যে পালন করবে, সে মুসলমান থেকে খারিজ হয়ে যাবে
সম্মানিত মুসলমান উনাদেরকে যিনি খলিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি “আইয়্যামুল্লাহ” অর্থাৎ মহান আল
- পবিএ শবে বরাত রাত্রিতে কবর যিয়ারত করা খাস সুন্নতে রসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অন্তর্ভূক্তঅর্ধ শাবানের রাতটিকে বিভিন্ন নামে নাম করণ করা হয়েছে, তান্মধ্যে একটি হচ্ছে,লাইলাতুল যিয়ারাতি অর্থ্যা