নববর্ষ হচ্ছে সেকুলার বাঙালীদের শ্রেষ্ঠ উৎসব।


নাস্তিক সাহিত্যিক আহমদ রফিক একটা লেখায় স্বীকার করেছে, পহেলা নববর্ষ হচ্ছে সেকুলার বাঙালীদের শ্রেষ্ঠ উৎসব। কথাটা তার ভাষায় কিন্তু ভুল বলেনি, ১০০ ভাগ সত্য কথাটা প্রকাশ করে দিয়েছে।
আসলে তার ভাষায় বাঙালী মুসলমান হচ্ছে দুই প্রকার ১) সেকুল্যার বা অসাম্প্রদায়িক ২) সাম্প্রদায়িক (খাটি মুসলমান)।
আসলে, একজন মুসলমান শুধুই মুসলমান, সেক্যুালার মুসলমান/ইসলাম বলে কোন শব্দ ইসলামে নাই। কারণ কবরে নামানো হলে মুনকার-নাকির ফিরিশতা জিজ্ঞেস করবে, “তোমার দ্বীন কি” তখন উত্তরে কিন্তু বলতে হবে ‘ইসলাম’। বললে হবে না ‘সেক্যুলার ইসলাম’।
মুসলমান ঐ ব্যক্তি যে পবিত্র কুরআন-হাদীসের প্রতি আত্মসমর্পণ করেছে। সে তার জীবন যাপন সবকিছুই ইসলামের কাছে সপে দিয়েছে। ইসলাম ধর্মে যেগুলো নিষিদ্ধ সেগুলো সে পালন করেনি। ইসলাম ধর্মে কাফিরদের নিয়মনীতি গ্রহণ করতে নিষেধ করা হয়েছে তাই সে বছরের প্রথম দিন বা নওরোজ পালন করেণি। ইসলাম ধর্মে ইসলাম ব্যতিত অন্য ধর্ম তালাশ করতে নিষেধ করা হয়েছে, তাই তাই সে পহেলা বৈশাখের নামে হিন্দুদের পূজা-অর্জনায় যোগ দেয়নি। যদি সে এর বিপরীত করে তবে কিন্তু সে মুসলমান থাকতে পারবে না। মুরতাদ হয়ে যাবে। অর্থাৎ ইসলাম ধর্মে কথিত সেক্যুলারিটির কোন স্থান নেই।
তাই ইসলামিক দৃষ্টিকোন থেকে পহেলা বৈশাখ পালনের বিচারের দিক থেকে বাঙালী মুসলমানদের আজ দুইভাগে ভাগ করা যায়:
১) মুরতাদ (যারা নববর্ষ করে কাফির হয়ে গেছে)
২) মুসলমান (যারা নববর্ষ করেনি)।
মহান আল্লাহ আমাদের এ জঘন্য কুফরী আমল থেকে তওবা করে মুসলমান হওয়ার তৌফিক দান করুন।