বাংলাদেশে প্রথম পহেলা বৈশাখ পালিত হয় ‘ছায়ানটের’ মাধ্যমে ১৯৬৪ সনে খুবই সল্প পরিসরে, যার মূলে ছিল কিছু রবীন্দ্রপ্রেমী কুখ্যাত নাস্তিক। ওয়াহিদুল হক, সানজীদা হোসেন, শামসুন্নাহার রহমান, সুফিয়া কামাল অন্যতম। (সূত্র- মুনতাসীর মামুন, ঢাকা: স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী, ২য় খ-)
...
উল্লেখ্য, সুফিয়া কামাল হলো রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম বিরোধী রিটের ১৫ জনের মাঝে অন্যতম একজন, তারা আজীবন মুক্তিযুদ্ধের চেতনা নিয়ে ব্যবসা করেছে, কিন্তু ১৯৭১ সালে তার ধানমন্ডির বাসভবনে সে নিরাপদেই ছিলো, যা সে তার একাত্তরের ডাইরী নামক গ্রন্থে স্বীকার করেছে।
আরেক জন হলো ওয়াহিদুল হক, যার মৃত্যুর পর লাশের পাশে অভিনেতা খালেদ খানের স্ত্রী এবং তারই ভাতিজি মিতা হকের নেতৃত্বে রবীন্দ্রসঙ্গীত গাওয়া হয়! সুতরাং বুঝতেই পারছেন- কারা এই উৎসবের প্রবক্তা! এ প্রসঙ্গে সাহিত্যিক আহমক রফিকের একটি উক্তি দ্রষ্টব্য।
“বাঙালির শ্রেষ্ঠ সেক্যুলার জাতীয় উৎসব বাংলা নববর্ষ” (সূত্র- http://is.gd/70ORlr)