বর্তমান বাংলাদেশে ও সারাবিশ্বের যে স্থানে মহিমান্বিত বরকতপূর্ণ, ফুয়ুজাত, বারাকাত, নিয়ামত, রহমত, নাজাত, অফুরন্ত ফাযায়িল-ফযীলতপূর্ণ পবিত্র শবে বরাত পালন করা হয় সেই মহান স্থান হলো- বর্তমান যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, গাউছুল আ’যম, ছহিবে কুন ফা ইয়াকুন, ছহিবে সুলত্বানিন নাছীর, আওলাদে রসূল মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী উনার মহান পাক দরবার শরীফ তথা রাজারবাগ দরবার শরীফ। সুবহানাল্লাহ!
আখিরী রসূল, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন, “যে ব্যক্তি শা’বান মাসে ৩টি রোযা রাখবে আল্লাহ পাক তাকে জান্নাতী উটে আরোহণ করিয়ে কবর হতে উঠাবেন।” (ইবনু নুবাতাহ) আরো ইরশাদ করেন, “শা’বান মাসের শেষ সোমবার রোযা রাখলে আল্লাহ পাক তিনি সমস্ত পাপ ক্ষমা করে দিবেন।” সুবহানাল্লাহ! (গুনিয়াতুত্ ত্বালেবীন)
সুপ্রিয় পাঠক! এই অশেষ ফাযায়িল-ফযীলত, রহমত, বরকতপূর্ণ আমলগুলো পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে পালন করেছেন এবং করাচ্ছেন যিনি, তিনি হলেন বর্তমান যামানার মহান ওলীআল্লাহ, আওলাদে রসূল, গাউছুল আ’যম, দস্তগীর রাজারবাগ শরীফ-এর মামদূহ হযরত মুর্শিদ ক্বিবলা মুদ্দা জিল্লুহুল আলী এবং তার মুরীদ-মুহিব্বীনগণ। সুতরাং আমাদের সকলের উচিত উনার হাতে বাইয়াত গ্রহণ করে শবে বরাতসহ সমস্ত বিশেষ দিনসমূহ ও উনার আমল ইবাদত উনার দরবার শরীফ-এ উনারই ছোহবতে করে নিজেদেরকে জাহান্নাম থেকে নাজাত বা মুক্ত করা।